ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করেছেন বেশ আগে। এবার টেস্টেও সেঞ্চুরি করলেন আলিম দার। পাকিস্তানের এই আম্পায়ার কেপটাউনে শুরু ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্টে ম্যাচ দিয়ে ১০০টি টেস্ট পরিচালনার রেকর্ড গড়লেন শনিবার। কিন্তু এই কৃতিত্ব অজর্নে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে আলিম দারের। এ নিয়ে লাহোরে তাঁর স্ত্রী নোসাবা বানু বলেন, এক মর্মস্পর্শী কাহিনী।
তিনি বলেন, সময়টা ২০০৩ সাল। এ সময় দক্ষিণ আফ্রিকায় চলছিল ক্রিকেট বিশ্বকাপ। তিনি তখন ম্যাচ পরিচালনায় অনেক ব্যস্ত। এরই মধ্যে আমাদের মেয়ে জাভেদা মারা যায়। জন্মের পর থেকেই জাভেদা অসুস্থ ছিল। ডাক্তারও জানিয়েছিল ও বেশিদিন বাঁচবে না। কিন্তু, আমাদের ছেড়ে ও এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে ভাবতেও পারিনি। মেয়ের মৃত্যুর খবরটি আমি তাকে জানাই নি। তারপরও সে কিভাবে যেন মেয়ের মৃত্যুর বিষয়টি জেনে যায়।
আলিম দারের পরিবারের অন্য সদস্যরাও খবরটা লুকিয়ে রেখেছিল। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত তিনি জেনেই যায়। এ বিষয়ে আলিম দারের স্ত্রী বলেন, আমরা না বললেও, হয়তো অন্য কেউ জানিয়ে দিয়েছিল।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।