কুমিল্লার ১৬৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে তখন ব্যাট করছে রংপুর রাইডার্স। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বল। বোলিংয়ে তখন বাঁ-হাতি পেসার আবু হায়দার রনি। ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লেন্ডল সিমন্স।
কিন্তু ইয়র্কার লেংথের ডেলিভারিটা একেবারেই বুঝে ওঠার সুযোগই পেলেন না সিমন্স। বলের সুইং বুঝে ওঠার আগেই বল গিয়ে আঘাত হানে লেগ স্ট্যাম্পে। ভারসাম্য ধরে রাখতে না পেরে ক্রিজেই হুমড়ি খেয়ে পড়ে যান এই ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান।
২০ বলে ২৫ রান করে আউট হয়ে যান। ততক্ষণে রনিকে ঘিরে সতীর্থকে ঘিরে উল্লাস শুরু হয়ে গেছে। আর বলে দেয়া যায়, এটাই টুর্নামেন্টের সেরা ডেলিভারি। অন্তত ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো তেমনটাই মানছে।
এর আগের বলেই সৌম্য সরকারকে শুভাগত হোমের ক্যাচ বানিয়ে সাজঘরে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন রনি। কিন্তু, তাকে হতাশ করেন মোহাম্মদ মিঠুন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।