অ্যাকশন সিনেমা পছন্দ করে কিন্তু হলিউডের সিনেমা দেখে না এমন লোক মনে হয় একটাও পাওয়া যাবে না। হলিউডের অনেক তারকা অভিনেতা-অভিনেত্রী আছে যারা এইসব সিনেমাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। হলিউডে এখনো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রথম সারির তারকা হিসেবে।
কিন্তু অনেকেই জানেন না এইসব তারকারা উঠে এসেছে পর্ন অভিনয় থেকে। স্থান করে নিয়েছে হলিউডে। আজ আমার এমন কিছু তারকারই পরিচয় করিয়ে দেব।
১. সিলভেস্টার স্ট্যালন
‘রকি’ থেকে ‘র্যাম্বো’। ‘এক্সপেনডেবলস’ থেকে ‘ড্রিভিন’। হলিউডে একের পর এক মনে রাখার মত সুপারহিট সিনেমা উপহার দেওয়া স্ট্যালনের কেরিয়ার শুরু হয়েছিল সফট পর্ন সিনেমা থেকে। আসলে শুরুতে স্ট্যালনকে হলিউডের পরিচালকরা সেভাবে পাত্তা দেননি। ১৯৭০ সালে স্ট্যালনের সফট পর্ন সিনেমার নাম ছিল ‘দ্য পার্টি অ্যাট কিট্টি’।
২. জ্যাকি চ্যান
হলিউডের চিরকালীন রঙিন চরিত্রদের মধ্যে একজন। ‘হু অ্যাম আই’-ই হোক বা ‘রাশ আওয়ারস’ বা ‘সাংহাই নাইটস’। জ্যাকি চান মানেই টানটান চোখে পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকা। কিন্তু হংকংয়ের এই জনপ্রিয় অভিনেতার কেরিয়ার শুরু পর্ন কমেডি দিয়ে। সিনেমার নাম ছিল ‘অল ইন দ্য ফ্যামিলি’।
৩. ক্যামেরন দিয়াজ
হলিউডের সেরা সুন্দরীদের তালিকা করা হল প্রথমের দিকে জায়গা করে নেবেন। দ্য মাস্ক থেকে মাই বেস্ট ফ্রেন্ড ওয়েডিং কিংবা গ্যাংস অফ নিউ ইয়র্ক, একের পর হিট সিনেমায় অভিনয় করা দিয়াজ জিতেছেন প্রচুর পুরস্কার। সেই দিয়াজ কিছু পর্ন সিনেমায় অভিনয় করেন। সেগুলির মধ্যে জনপ্রিয় হয় ‘সি ইজ নো অ্যাঞ্জেল’ সিনেমাটি।
৪. ট্রেসি লর্ডস
লর্ডসের অভিনয় আর পর্দায় উপস্থিতি সব সময়ই হাতাতালি আদায় করে নেয়। ‘ব্লেড’, ‘ক্রাই বেবি’ সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা আদায় করা লর্ডসের কেরিয়ার শুরু হয় পর্ন সিনেমায় অভিনয় করে।
৫. সিবেল কেকিলি
হলিউডে বড় নাম। জার্মান ছবি হেড অন থেকে হলিউডের ‘হোয়েন উই লিভ’। একের পর এক সিনেমায় নিজের প্রতিভা দেখিয়েছেন। তবে শুধু হলিউডে নয় পর্ন সিনেমায় বড় নাম এই সিবেল।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।
